✅ বড় কলহ কক্কর পরিবারে। একসময় পারিবারিক লড়াই ও দারিদ্রের গল্প শুনিয়ে একাধিক মানুষের চোখে জল এনেছিলেন কক্কর ভাইবোনেরা। তবে এবার গায়িকা সোনু কক্করের পোস্ট থেকে রীতিমতো ভাষা হারাল নেটপাড়া।
🐈নেহা-র মায়ের পেটের বড় বোন সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখলেন, ‘ভাঙা মন নিয়ে আমি আপনাদের জানাচ্ছি যে, আমি আর দুই অতি গুণী নেহা কক্কর ও টোনি কক্করের দিদি নই। আমার এই সিদ্ধান্ত এসেছে মনের অনেক বড় বেদনা থেকে। আমি আজ সত্যিই ভেঙে পড়েছি!’
🅘সোনু কোক স্টুডিওতে বিশাল দাদলানির সাথে মাদারি ট্র্যাকে গলা মিলিয়ে পেয়েছিলেন পরিচিতি। সঙ্গে বোন নেহার সঙ্গে কোলাবরেশনেও কিছু গান গেয়েছেন সোনু। বেশ কিছু রিয়েলিটি শো-র বিচারকের আসনেও দেখা গিয়েছে সোনু কক্করকে। এমটিভি আনপ্লাগডে, তিন কক্কর ভাইবোন এনেছিলেন ‘স্টোরি অফ কক্করস’।
𓃲বাবুজি জারা ধীরে চলো, ইয়ে কাসুর, ব্লু থিম, আলি রে সালি রে, এবং লন্ডন থুমাকদা-র মতো বেশ কিছু ট্র্যাক গেয়েছেন সোনু। হিন্দি গানের পাশাপাশি, সোনু তেলেগু, কন্নড়, মালায়ালাম, পঞ্জাবি এবং নেপালি ভাষাতেও গান গেয়েছেন।
আরও পড়ুন: 𝓡অবাক হয়ে রইলেন তাকিয়ে ! হাতে আঁকা পোর্টেট দিল ভক্ত, শ্রেয়া বলে উঠলেন, ‘এটা কি…’, দেখুন সেই ভিডিয়ো
🦩সোনুর এই পোস্ট এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। যা উসকে দিচ্ছে আরমান মালিকের ভাই, গায়ক আমাল মালিকের পোস্ট। যেখানে তিনি বাবা-মা ডাবু মালিক এবং জ্যোতি মালিকের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারণে সব সম্পর্ক ছিন্ন করেন। আমাল মালিক জানয়েছিলেন যে, তিনি কীভাবে তাঁদের (পরিবারের) জন্য নিজের রক্ত-ঘাম ঝরিয়েছেন, কিন্তু ক্রমাগত তাঁকে অবজ্ঞা করা হচ্ছিল, যার ফলে তাঁর ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশন ধরা পড়ে। অবশ্য পোস্টটি কয়েক ঘন্টা পরেই মুছে ফেলা হয়েছিল।
আরও পড়ুন:🧸 ইন্ডিয়ান আইডল থেকে জেতা ২৫ লাখ কীভাবে খরচ করবেন মানসী? জবাব এল, ‘গানের জন্য যা যা…’
ꦦ১৯৭৯ সালে উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশে জন্মগ্রহণ করেন সোনু কক্কর। তিন ভাইবোনের পরিবারে তিনিই বড়। আর্থিক টানাপোড়েনের কারণে, ভাইবোনেরা গানগাইতেন জাগ্রাতায়। সেখান থেকে পাওয়া অর্থ দিয়ে চলত সংসার। ২০০৬ সালের ২০ ডিসেম্বর নীরজ শর্মার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন সোনু। আপাতত তাঁর পোস্ট নিয়ে তুমুল চর্চা সোশ্যালে।