🎉 ইন্ডিয়ান আইডল সিজন ১৫ সদ্যই শেষ হয়েছে। এবারের এই সিজনের প্রথম এবং দ্বিতীয় দুজনই হয়েছেন বাংলা থেকে। টপ ৬ এর থেকে প্রথম যে দুজন ছিটকে যান সেই দুজন হলেন অনিরুদ্ধ এবং প্রিয়াংশু দত্ত। এবার সেই অনিরুদ্ধ বিস্ফোরণ দাবি করে বসলেন এই শোয়ের বিরুদ্ধে।
আরও পড়ুন: ꦓভারত নয়, গান্ধীজি পাকিস্তানের রাষ্ট্রপিতা! ফের বিস্ফোরক মন্তব্য অভিজিতের
আরও পড়ুন: ဣবিশেষ ক্ষমতা আইনে গ্রেফতার মেঘনা! ৩০ দিনের জেল বাংলাদেশি অভিনেত্রীর, কী ঘটিয়েছেন?
কী ঘটেছে?
♋ইন্ডিয়ান আইডল সিজন ১৫ এর গ্র্যান্ড ফিনালের পর্ব সম্প্রচারিত হওয়ার পরই অনিরুদ্ধ তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেন, সেখানেই তিনি প্রথম বিস্ফোরক অভিযোগ আনেন। লেখেন, 'আমার গতকালের পারফরমেন্সের অডিও মিক্স করা হয়নি বাকিদের মতো। তবে আমি খুব খুশি কারণ দর্শকরা আমার আসল কণ্ঠ শুনতে পেয়েছেন, বুঝতে পেরেছেন মিক্স না করেও আমার গান কেমন শুনতে লাগে।' তাও তিনি সোনি টিভি, ইন্ডিয়ান আইডলকে ধন্যবাদ জানান তাঁকে এই সুযোগ দেওয়ার জন্য।
🌼অনিরুদ্ধর এই মন্তব্যের পরই গত বছরের আরেক প্রতিযোগী আদ্য মিশ্র বিস্ফোরক অভিযোগ আনেন ইন্ডিয়ান আইডলের বিরুদ্ধে। তিনি লেখেন, 'হাহা! ওঁরা আমার পারফরমেন্স কেটে দিয়েছিল। আমি স্ট্যান্ডিং ওভেশন, গোল্ডেন বাজার পেয়েছিলাম। ওরা গোটা বিষয়টা কেটে দিয়েছিল। শো থামিয়ে বলেছিল ভুল করে হয়ে গেছে। পরে সেটা বৈভবকে দিয়েছিল প্রোডাকশনের অনুরোধে। ভাবো আমার এবং আমার পরিবারের কেমন লেগেছিল। কর্ম কাউকে ছাড়ে না। আমি চাই, শোয়ের নির্মাতারা একটা সজোরে থাপ্পড় খাক।'
💟অন্যদিকে অনিরুদ্ধ আরও একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেন। সেখানে তিনি জানান, 'অফ ক্যামেরা আমি বিশাল যন্ত্রণা এবং কষ্টের মধ্যে দিয়ে গিয়েছি। ব্যাপারটা এতটাই পার্সোনাল যে আমি বাধ্য হলাম আমার কষ্ট এভাবে জানাতে। আমি তাও এই ভিডিয়োতে সবটা জানাতে পারিনি যে আমি কী কী ফেস করেছি। প্রচুর মানসিক চাপ সহ্য করেছি। তাই যাঁরা এই ধরনের শোতে অংশ নিতে চান সেই চাপ নেওয়ার মানসিকতা নিয়ে আসবেন।' এটার সঙ্গে তিনি একটি ভিডিয়োতে নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। জানান অফ ক্যামেরা অনেককে ফেভার করা হয়েছে, বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে তাঁকে সহ্য করতে হয়েছে দারুণ যন্ত্রণা, এমনটাই জানান অনিরুদ্ধ।
আরও পড়ুন: ❀মাকে বাঁচাতে ‘সিংঘম’ স্টাইলে শত্রু নিধন দুর্গার! নিজের মেয়েকে চিনতে পারবে স্বয়ম্ভূ?
ไএই বিষয়ে জানিয়ে রাখা ভালো, যতই এবারের অধিকাংশ দর্শকরা ভোটিং বা বিজয়ী নিয়ে খুশি হন না কেন বিতর্ক তৈরি হয়েছে। অনেকেই মনে করেছেন স্নেহা বেশি যোগ্য ছিলেন। কারও মতে এবারের সিজন বেঙ্গল আইডল ছিল। প্রসঙ্গত এবারের বিজয়ী হয়েছেন মানসী ঘোষ। এবং দ্বিতীয় হয়েছেন শুভজিৎ চক্রবর্তী।