💙 বলিউডের জগতে একজন সুপরিচিত নাম হল নোরা ফাতেহি। বাহুবলী থেকে শুরু করে স্ত্রী, বহু সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। অসাধারণ নৃত্যশৈলীর মাধ্যমে সবাইকে মুগ্ধ করেছেন বারবার। এবার বলিউডের পাশাপাশি হলিউডেও কাজ শুরু করলেন তিনি। শুরু করলেন মিউজিক অ্যালবামের যাত্রা। তাহলে কি চিরকালের জন্য অভিনয় জগতকে বিদায় জানালেন তিনি? কী বললেন নোরা?
আরও পড়ুন: 🃏‘বসন্ত উৎসব বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছি’, লিলুয়াবাসীর হুজ্জুতি, চরম সিদ্ধান্ত ইমনের!
ꦚসম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে নোরা বলেন, আমার ব্যক্তিগত কোনও জীবন নেই। আপনি যদি মনে করেন আমি অন্য কারোর জন্য নিজের জায়গা ছেড়ে দেব তাহলে আপনি ভুল ভাববেন। আমি এখানেও থাকব, ওখানেও থাকব, সর্বত্র থাকব আমি। যেমন সিনেমায় অভিনয় করেছি ঠিক তেমনি সংগীত জগতেও কাজ করব আমি।
🐻তিনি আরও বলেন, আমার মোট তিনটি জগত রয়েছে। আমি যেহেতু কানাডায় জন্ম নিয়েছি, তাই সেটি আমার প্রথম জগৎ। মরক্কোয় আমি বহুদিন ছিলাম তাই সেখানে আমার অস্তিত্ব লুকিয়ে রয়েছে। সবশেষে ভারত এমন একটি দেশ যেখানে আমি আমার পরিচয় গঠন করতে পেরেছি, তাই এই দেশের সঙ্গেও আমার ভালোবাসা অপরিসীম।
🔯আমেরিকান গায়ক জেসন ডেরুলোর সঙ্গে স্নেক নামক একটি মিউজিক অ্যালবামে অভিনয় করেছেন তিনি। ডেরুলোর সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, আমি প্রথম প্রথম ভীষণ লজ্জা পেতাম। আমি নিজেই প্রথমে গানটি রেকর্ড করেছিলাম। প্রথমে ওঁর সঙ্গে কোনও সাক্ষাৎ হয়নি আমার। তবে যখন একসঙ্গে ভিডিয়োয় কাজ করেছি, তখন অনেক গল্প হয়েছে।
✱নোরা আরও বলেন, উনি আমাকে বেবি শব্দটির হিন্দি মানে জিজ্ঞাসা করার জন্য একদিন ফোন করেছিলেন। ভালো করে লক্ষ্য করে দেখবেন, উনি গানে জান্নু শব্দটি ব্যবহার করেছেন, সেটাই আমি বলেছিলাম। সবকিছু ভীষণ ভালো ছিল কিন্তু প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আমি ভীষণ নার্ভাস ছিলাম এবং টেনশন করছিলাম।
আরও পড়ুন:𝓀 ‘ইশ্বরের দোহাই…’! সোমবার ছাড়া পাচ্ছেন না সইফ, পাপারাৎজিদের উপর রাগলেন করিনা
আরও পড়ুন: ✃ভালোবাসায় মাখামাখি দুটো মন! বিয়ে করেই শ্বেতাকে কোলে তুলে নিলেন রুবেল, রিসেপশন কবে?
𒀰প্রসঙ্গত, সম্প্রতি লস অ্যাঞ্জেলেসে ভয়াবহ দাবানলের।দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর নোরা ফাতেহিকে বাড়ি ছাড়তে হয়েছে। হলিউডের প্রথম সারির বেশ কয়েকজন তারকার বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে এবং কয়েক লাখ কোটি টাকার সম্পত্তি হয়েছে নষ্ট। দাবানলের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর নোরা সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছিলেন, আমি এবং আমার গোটা পরিবার সুরক্ষিত রয়েছি। আগুন লাগার পর মাত্র ৫ মিনিট হাতে পেয়েছি বাড়ি ছেড়ে দেওয়ার জন্য। তড়িঘড়ি সব কিছু গুছিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাই এবং নির্ধারিত ফ্লাইট ধরি।