🐬 সইফ আলি খানের বাড়িতে গত বৃহস্পতিবার ভোরবেলায় যে কান্ড ঘটেছিল, তাদের রীতিমতো হতবাক গোটা ভারত। কড়া নিরাপত্তা থাকা সত্ত্বেও কীভাবে এই ঘটনা ঘটে গেল তা নিয়ে বারবার উঠেছে প্রশ্ন। ডাকাতের হাতে মারাত্মকভাবে জখম হয়েছিলেন সইফ, যদি আপাতত তিনি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। কিন্তু পরিবারের আর কেউ জখম না হলেও সইফ আলি খানের ছোট ছেলের ন্যানি আহত হয়েছিলেন গোটা ঘটনায়।
ℱনবাব পুত্রের বাড়িতে যখন ডাকাতের প্রবেশ হয়, তখন তাকে প্রথম দেখে ফেলেন জেহ-র ন্যানি ইলিয়ামা ফিলিপ। প্রথমেই তিনি চিৎকার করে ওঠেন এবং ছুটে যান ডাকাতকে থামাতে। খুব স্বাভাবিকভাবেই ভয় পেয়ে গিয়ে ন্যানিকে আঘাত করে বসে ওই ব্যক্তি। তবে শুধু ইলিয়ামা নন, বাড়ির আরও এক পরিচারিকাও ডাকাতকে আটকাতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন।
আরও পড়ুন: ཧউরফির মতোই ঘরোয়া প্যাক লাগিয়ে চকচকে ত্বক চান? দেখুন কী করণীয়
কী লেখেন সাবা?
𝐆বাড়ির দুই সহকর্মীকে ধন্যবাদ জানিয়ে এটি পোস্ট করেন সইফ আলি খানের বোন সাবা আলি খান। সাবা লেখেন, আসল হিরো... যারা প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন আমাদের রক্ষা করার জন্য। ভগবান তোমাদের দুজনকে রক্ষা করুন। আমার পরিবার এবং আমার ভাইকে রক্ষা করার জন্য তোমাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ। সত্যি তোমরা বেস্ট।
🔯যতদিন লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন সইফ আলি খান, ততদিন দুচোখের পাতা এক করতে পারেননি সাবা। ঈশ্বরের কাছে বারবার প্রার্থনা করেছেন ভাইয়ের দ্রুত সুস্থ কামনার। মুম্বইয়ে না থাকতে পারার কারণে আরও বেশি উদ্বেগ বেড়েছে সাবার। বারংবার সবাইকে ফোন করে সুস্থতার খবর নিয়েছিলেন তিনি।
😼সইফ ও সোহার মতো কখনও লাইমলাইটে থাকা পছন্দ করেন না সাবা। তবে পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে ভীষণ ভালোবাসেন তিনি। পরিবারের যে কোনও গেট টুগেদারে একসঙ্গে থাকার চেষ্টা করেন সাবা। ভাইয়ের এই কঠিন সময়ে বারংবার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে তিনি জানিয়েছেন, কতটা ভাইয়ের প্রতি ভালোবাসা রয়েছে তাঁর।